কর্ম কারক
কর্ম কারক
কর্তা যাকে আশ্রয় করে ক্রিয়ার কাজকে সম্পাদন করে তাকে কর্মকারক বলে ।
কর্মকারক চিন্তে হলে বাক্য মধ্যে 'ক্রিয়াটিকে ' কী, কাকে, কোনটি প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যাবে
সেটাই কর্মকারক ।
"সে বই পড়ে " বাক্যে যদি প্রশ্ন করা যায় ' কী পড়ে ' উত্তর পাওয়া যাবে 'বই' এখানে বই শব্দটি কর্মকারক।
কর্মকারকের প্রকারভেদে নানা ধরনের প্রকারভেদ আছে ।
১ ।মুখ্য কর্ম ও গৌণ কর্ম :-কতকগুলি সকর্মক ক্রিয়ার দুটি কর্ম থাকে, একটি প্রাণীবচক অপরটি ব্স্তুবাচক ।
প্রাণীবচক কর্মটিকে গৌণ কর্ম বলে ।
বস্তুবচক কর্মটিকে মুখ্য কর্ম বলে ।
যথা : - "রাম আমাকে একটি কলম দাও"-এই বাক্যে 'দাও'- ক্রিয়া পদ কে প্রশ্ন করা হলে 'কী' দেবে -উত্তর হবে 'কলম' , কাকে দেবে ----উত্তর হবে 'আমাকে ' ।
এখানে কলম, ও আমাকে দুইটি কর্মকারক ।
একটি মুখ্য কর্ম ----- ' কলম'------ব্স্তুবাচক শব্দ এবং
বিভক্তি চিহ্ন হীন ।
অপরটি গৌণ কর্ম ------'আমাকে '------প্রাণীবচক শব্দ
এবং' কে ' বিভক্তি চিহ্ন যুক্ত ।
২ ।সমধাতুজ কর্ম :- ক্রিয়াপদটি যে ধাতু থেকে উৎপন্ন কোন বিশেষ্য পদ ঐ ধাতু থেকে উৎপন্ন হয়ে ওই ক্রিয়ার কর্ম হলে তাকে সমধাতুজ কর্ম বলে ।
যথা :- "অমর স্নেহের হাসি হাসচ্ছেন " ।এই বাক্যে
ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হাসি এবং ক্রিয়া হাসচ্ছেন, একই হাস্ ধাতু থেকে উৎপন্ন বলে 'হাসি ' সমধাতুজ কর্ম
৩ ।অক্ষুণ্ণ কর্ম :-বাচ্য পরিবর্তন করার পরও যে কর্ম
একই রকম থাকে, তাকে অক্ষুণ্ণ কর্ম বলে ।
যথা : - " তিনি আমাকে একখানি বই দিলেন "---(কর্তৃবাচ্য), " তার দ্বারা আমাকে একখানি বই দেওয়া হইল " -- (কর্মবাচ্য ) ।এই উভয় বাচ্যে ' বই' কর্ম টি
অপরিবর্তিত রয়েছে । তাই ' বই ' এখানে অক্ষুণ্ণ কর্ম ।
৪ ।উপবাক্যীয় কর্ম :- যখন কোনো বাক্য অন্য কোনো
ক্রিয়ার কর্মরূপে ব্যবহৃত হয় , তখন ওই বাক্যটিকে
উপবাক্যীয় কর্ম বলে ।
যথা:- " যেথা জীব,সেথা শিব মনে রেখো সদা "----এই বাক্যে ' যেথা জীব, সেথা শিব '--বাক্যাংশটি ' মনে রেখো ' ক্রিয়ার কর্মরূপে ব্যবহৃত হয়েছে ।
তাই বাক্যাংশটি উপবাক্যীয় কর্ম হয়েছে ।
কর্তা যাকে আশ্রয় করে ক্রিয়ার কাজকে সম্পাদন করে তাকে কর্মকারক বলে ।
কর্মকারক চিন্তে হলে বাক্য মধ্যে 'ক্রিয়াটিকে ' কী, কাকে, কোনটি প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যাবে
সেটাই কর্মকারক ।
"সে বই পড়ে " বাক্যে যদি প্রশ্ন করা যায় ' কী পড়ে ' উত্তর পাওয়া যাবে 'বই' এখানে বই শব্দটি কর্মকারক।
কর্মকারকের প্রকারভেদে নানা ধরনের প্রকারভেদ আছে ।
১ ।মুখ্য কর্ম ও গৌণ কর্ম :-কতকগুলি সকর্মক ক্রিয়ার দুটি কর্ম থাকে, একটি প্রাণীবচক অপরটি ব্স্তুবাচক ।
প্রাণীবচক কর্মটিকে গৌণ কর্ম বলে ।
বস্তুবচক কর্মটিকে মুখ্য কর্ম বলে ।
যথা : - "রাম আমাকে একটি কলম দাও"-এই বাক্যে 'দাও'- ক্রিয়া পদ কে প্রশ্ন করা হলে 'কী' দেবে -উত্তর হবে 'কলম' , কাকে দেবে ----উত্তর হবে 'আমাকে ' ।
এখানে কলম, ও আমাকে দুইটি কর্মকারক ।
একটি মুখ্য কর্ম ----- ' কলম'------ব্স্তুবাচক শব্দ এবং
বিভক্তি চিহ্ন হীন ।
অপরটি গৌণ কর্ম ------'আমাকে '------প্রাণীবচক শব্দ
এবং' কে ' বিভক্তি চিহ্ন যুক্ত ।
২ ।সমধাতুজ কর্ম :- ক্রিয়াপদটি যে ধাতু থেকে উৎপন্ন কোন বিশেষ্য পদ ঐ ধাতু থেকে উৎপন্ন হয়ে ওই ক্রিয়ার কর্ম হলে তাকে সমধাতুজ কর্ম বলে ।
যথা :- "অমর স্নেহের হাসি হাসচ্ছেন " ।এই বাক্যে
ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য হাসি এবং ক্রিয়া হাসচ্ছেন, একই হাস্ ধাতু থেকে উৎপন্ন বলে 'হাসি ' সমধাতুজ কর্ম
৩ ।অক্ষুণ্ণ কর্ম :-বাচ্য পরিবর্তন করার পরও যে কর্ম
একই রকম থাকে, তাকে অক্ষুণ্ণ কর্ম বলে ।
যথা : - " তিনি আমাকে একখানি বই দিলেন "---(কর্তৃবাচ্য), " তার দ্বারা আমাকে একখানি বই দেওয়া হইল " -- (কর্মবাচ্য ) ।এই উভয় বাচ্যে ' বই' কর্ম টি
অপরিবর্তিত রয়েছে । তাই ' বই ' এখানে অক্ষুণ্ণ কর্ম ।
৪ ।উপবাক্যীয় কর্ম :- যখন কোনো বাক্য অন্য কোনো
ক্রিয়ার কর্মরূপে ব্যবহৃত হয় , তখন ওই বাক্যটিকে
উপবাক্যীয় কর্ম বলে ।
যথা:- " যেথা জীব,সেথা শিব মনে রেখো সদা "----এই বাক্যে ' যেথা জীব, সেথা শিব '--বাক্যাংশটি ' মনে রেখো ' ক্রিয়ার কর্মরূপে ব্যবহৃত হয়েছে ।
তাই বাক্যাংশটি উপবাক্যীয় কর্ম হয়েছে ।
No comments
THANKS.